বাংলাদেশ সোসাইটির কার্যকরী কমিটি ও ট্রাস্টি বোর্ডের যৌথ সভা অনুষ্ঠিত
নিউইয়র্ক ঃ বাংলাদেশ সোসাইটির কার্যকরী কমিটি ও ট্রাস্টি বোর্ডের যৌথ সভা রোববার সন্ধ্যায় সংগঠনের নিজস্ব কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সোসাইটির সেবামূলক কর্মকান্ড বৃদ্ধিসহ সংগঠনের কার্যক্রমে আরো গতিশীলতা আনতে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
যৌথসভায় সভাপতিত্ব করেন ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান এম. আজিজ। সভা পরিচালনা করেন বাংলাদেশ সোসাইটির সভাপতি কামাল আহমেদ এবং সাধারণ সম্পাদক মো. রুহুল আমিন সিদ্দিকী।
যৌথসভায় কার্যকরী কমিটির দুই সদস্যের মধ্যে সৃষ্ট ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়। দুই সদস্যের মধ্যে সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি বিদ্যমান রেখেই ভুল বোঝাবুঝির বিষয়টি মীমাংসিত হয়। এখানে উল্লেখ্য, প্রায় চার মাস আগে সংগঠনের সাংস্কৃতিক সম্পাদক মনিকা রায়ের ফেসবুকে একটি ভুল বার্তা যায় কার্যকরী সদস্য মোহাম্মদ সাদী মিন্টুর ফেসবুক থেকে। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হলে একপর্যায়ে মনিকা রায় ট্রাস্টি বোর্ডের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ করেন। ওই অভিযোগের ব্যাপারে প্রথমে কার্যকরী কমিটির সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। পরে ট্রাস্টি বোর্ডের সঙ্গে যৌথসভায় এ বিষয়টির নিষ্পত্তি করা হয়।
এদিকে সভায় বাংলাদেশ সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক মো. রুহুল আমিন সিদ্দিকীকে সর্বসম্মতিক্রমে সংগঠনের মুখপাত্রের দায়িত্ব প্রদান করা হয়। এখন থেকে যে কোনো বিষয়ে সভাপতির পরামর্শক্রমে একমাত্র সাধারণ সম্পাদক সংগঠনের পক্ষে বিবৃতি বা বক্তব্য প্রদান করতে পারবেন।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য জামাল আহমেদ জনি, কাজী আজহারুল হক মিলন, প্রফেসর দেলোয়ার হোসেন, আলী ইমাম শিকদার, মফিজুর রহমান, আজিমুর রহমান বোরহান, এমদাদুল হক কামাল, ওয়াসি চৌধুরী, মোস্তফা কামাল পাশা বাবুল, আব্দুল হাসিম হাসনু ও শরাফ সরকার।
সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ছাড়াও কার্যকরী কমিটির সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুর রহিম হাওলাদার, সহ সভাপতি আব্দুল খালেক খায়ের, সহ-সাধারণ সম্পাদক এম কে জামান, কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম ভূঁইয়া, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মনিকা রায়, প্রচার সম্পাদক রিজু মোহাম্মদ, সমাজকল্যাণ সম্পাদক নাদির এ আইয়ুব, সাহিত্য সম্পাদক নাসির উদ্দিন, ক্রীড়া ও আপ্যায়ন সম্পাদক নওশেদ হোসেন, স্কুল ও শিক্ষা সম্পাদক আহসান হাবিব, কার্যকরী সদস্য মঈনুল উদ্দিন মাহবুব, আজাদ বাকির, সাদী মিন্টু ও সরোয়ার খান বাবু।